# | শিরোনাম | স্থান | কিভাবে যাওয়া যায় | যোগাযোগ |
---|---|---|---|---|
১ | বালিয়াটি জমিদার বাড়ী | সাটুরিয়া উপজেলার বালিয়াটী ইউনিয়ন পরিষদ ভবন ঘেষেই। | কিভাবে যাওয়া যায়: গাবতরী থেকে এসবি লিংক ( গেইট লক) এবং জনসেবা নামে দুটি বাস আছে, গাবতলি থেকে বাস যোগে সাটুরিয়া বাস স্টান্ডে( ভাস ভাড়া ৬০ টাকা) নেমে অথবা মানিকগঞ্জ থেকে সড়ক পথে বাস অথবা সিএনজি যোগে যাওয়া যায়্। মানিকগঞ্জ হতে দূরত্ব ১৮ কিঃ মিঃ। বাসভাড়া ২০/- টাকা এবং সিএনজি ভাড়া ৩০ টাকায় সাটুরিয়া বাস স্টান্ডে। ওখান থেকে বালিয়াটী জমিদার বাড়ী বল্লেই নিয়ে আসাবে সিএনজি ভাড়া ১০ টাকা, রাত্রিযাপনের একমাত্র ব্যবস্থা উপজেলা ডাকবাংলো। উল্লেখ্য বালিয়াটী জমিদার বাড়ী বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় আয়তনের জমিদার বাড়ী। মানিকগঞ্জ জেলার পুরাকীর্তির ইতিহাসে বালিয়াটির জমিদারদের অবদান উল্লেখ যোগ্য। বালিয়াটির জমিদারেরা ঊনিশ শতকের প্রথমার্ধ থেকে আরম্ভ করে বিশ শতকের প্রথমার্ধ পর্যন্ত প্রায় শতাধিক বছর বহুকীর্তি রেখে গেছেন যা জেলার পুরাকীর্তিকে বিশেষভাবে সমৃদ্ধ করেছে। বালিয়াটির পাঠান বাড়ীর জমিদার নিত্যানন্দ রায় চৌধুরীর দু’ছেলে বৃন্দাবন চন্দ্র রায় চৌধুরী এবং জগন্নাথ রায় চৌধুরীর মাধ্যমে বালিয়াটির নাম দেশে বিদেশে ছড়িয়ে পড়েছিল। বালিয়াটিতে আজও দু’বেলা রাধা বল্লব পূজো হচ্ছে। বালিয়াটিতে ১৯২৩ সালের দিকে জমিদার কিশোরী রায় চৌধুরী নিজ ব্যয়ে একটি এলোপ্যাথিক দাতব্য চিকিৎসালয় স্থাপন করেন। বর্তমানে এটি সরকারী নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত হচ্ছে। জমিদার হীরালাল রায় চৌধুরী সাটুরিয়া থেকে বালিয়াটির প্রবেশ পথের পাশে কাউন্নারা গ্রামে একটি বাগানবাড়ী নির্মাণ করেন এবং সেখানে দিঘির মাঝখানে একটি প্রমোদ ভবন গড়ে তোলেন যেখানে সুন্দরী নর্তকী বা প্রমোদ বালাদের নাচগান ও পান চলতো। বর্তমানে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর দৃষ্টিনন্দন ও প্রাসাদের রক্ষনাবেক্ষণ করছে। | 0 |
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস